1. সক্রিয় থাকুন - অনেকেই বয়সের সাথে-সাথে যে-কাজগুলি করা বন্ধ করে দেয় তার মধ্যে একটি হল ব্যায়াম! এবং সত্যি বলতে কী, এটি অনেক স্বাস্থ্য জটিলতার প্রধান কারণ হতে পারে। আপনি নিজের জন্য বা আপনার বাবা-মায়ের জন্য এটি পড়ছেন কিনা আমরা জানি না, তবে ব্যায়াম খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অন্ততপক্ষে, হাঁটুন বা যোগব্যায়াম করুন। প্রতিদিন কমপক্ষে 15-20 মিনিট ব্যায়াম করা একজনের শারীরিক ও মানসিক সুস্থতার জন্য খুবই জরুরি।
2. স্বাস্থ্যকর খাবার খান - আমাদের ডায়েট আমাদের স্বাস্থ্যের 70% চাহিদা মেটায়। নিশ্চিত করুন যে আপনি এবং আপনার বাবা-মা সুষম খাদ্য খাচ্ছেন। বিশেষ করে প্রচুর ক্যালসিয়াম এবং ফাইবার-সহ খাবার। যে-কোনও তৈলাক্ত খাবার, তেলেভাজা এবং অতিরিক্ত দুগ্ধজাত পণ্যগুলি এড়িয়ে চলুন।
3. প্রতিরোধের উপর মনোনিবেশ করুন - আমরা সবাই জানি, প্রতিরোধ সবসময় নিরাময়ের চেয়ে ভাল 😊 তাই, নিয়মিত বার্ষিক স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য যান এবং সর্বদা আপনার স্বাস্থ্য সম্পর্কে সচেতন থাকুন। কেবল সচেতন হওয়া আপনাকে অনেক স্বাস্থ্য ঝুঁকি এবং জটিলতা প্রতিরোধ করতে সহায়তা করতে পারে।
4. আপনার মানসিক স্বাস্থ্যের যত্ন নিন - 65 বছরের অধিক বয়সী 50% এরও বেশি মানুষ কোনও না কোনও মানসিক অসুস্থতায় ভোগেন। ইতিবাচক মানসিকতা বজায় রাখুন। এটি সম্ভব নিয়মিত ব্যায়াম, ধ্যান, বাগান পরিচর্যা কিংবা অন্য কোনও শখের কাজ করার মাধ্যমে। উপরন্তু, যদি আপনার বৃদ্ধ বাবা-মায়ের মধ্যে হতাশা, উদ্বেগ বা অন্য কোনও মানসিক অসুস্থতার লক্ষণ দেখতে পান, তবে সঠিক চিকিৎসা বা কাউন্সেলিংয়ের জন্য কোনও মনোবিদের সাথে দেখা করুন।
5. দাঁতের চিকিৎসার জন্য ডাক্তার দেখান - প্রবীণ নাগরিকদের মুখের ভিতরের স্বাস্থ্য নিয়ে ঘন-ঘন সমস্যা হওয়া সাধারণ ব্যাপার। দাঁতের ডাক্তারের অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিন এবং নিয়মিত দাঁতের চেকআপ করান।
6. সমাজের সাথে সংযুক্ত থাকুন - এতে অবাক হওয়ার কিছু নেই যে অনেক প্রবীণ নাগরিক একাকীত্বের মধ্য দিয়ে যান। আসলে, মানুষ তো একটি সামাজিক প্রাণী। অন্য যে-কোনও কিছুর চেয়ে এটি বেশি গুরুত্বপূর্ণ যে তাঁরা মানুষের সাথে সংযুক্ত এবং তাঁদের পরিবারের সদস্য এবং বন্ধুদের সাথে রয়েছেন। কিছু একজনের সামগ্রিক স্বাস্থ্য এবং সুস্থতার জন্য এই ধরনের সুসম্পর্কগুলি খুবই উপকারী।
7. পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিন - পর্যাপ্ত ঘুম তাৎণিকভাবে একজনের মন ভাল করে দেয়। এটা নিশ্চিত করুন যে আপনি বা আপনার বাবা-মা প্রতিদিন কমপক্ষে আট ঘণ্টা ভালমতো ঘুমোচ্ছেন।
8. ধূমপান ত্যাগ করুন - আপনি বা আপনার বাবা-মা ধূমপান করলে, এখনই তা ছেড়ে দিন। ধূমপান কখনওই কারোর জীবনে কোনও সময় উপকারী প্রমাণিত হয়নি। বয়স বাড়ার সাথে সাথে, এর প্রভাবগুলি আমাদের শরীরের জন্য আরও ক্ষতিকারক হয়ে ওঠে।
9. বইপত্র পড়ুন - কথায় বলে, আমাদের বড় হওয়ার সাথে সাথে, আমাদের স্মৃতি নাকি দুর্বল হয়ে পড়ে। তবে, এটি ভ্রান্ত ধারণা এবং সমস্তটাই নির্ভর করে আপনি নিজের মস্তিষ্ককে কতটা ব্যবহার করেন তার উপর। স্মৃতিভ্রংশ এবং অ্যালজাইমারের মতো অসুস্থতা এড়ানোর একটি প্রমাণিত উপায় হল বইপত্র পড়ার অভ্যেস রাখা, কারণ এটি কেবল স্মৃতিশক্তি উন্নত করতে সহায়তা করে না, তার পাশাপাশি জ্ঞান বাড়ায়, চাপ কমায়, একাগ্রতা বৃদ্ধি করে এবং ইতিবাচক মানসিক স্বাস্থ্য এবং সুস্থতা বাড়াতেও সহায়তা করে।
10. জলপান করুন - জল - আমাদের জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পানীয়! পর্যাপ্ত পরিমাণে জল পান করা শরীরের যাবতীয় বিষাক্ত পদার্থ বের করতে সাহায্য করে, সুস্বাস্থ্য বজায় রাখে এবং আপনাকে আরও সুখী রাখে (আমরা মোটেই মজা করছি না)! নিশ্চিত করুন যে আপনি এবং আপনার বাবা-মা প্রতিদিন কমপক্ষে আট গ্লাস জল খাচ্ছেন। যত বেশি, ততই ভাল!
1. সক্রিয় থাকুন - অনেকেই বয়সের সাথে-সাথে যে-কাজগুলি করা বন্ধ করে দেয় তার মধ্যে একটি হল ব্যায়াম! এবং সত্যি বলতে কী, এটি অনেক স্বাস্থ্য জটিলতার প্রধান কারণ হতে পারে। আপনি নিজের জন্য বা আপনার বাবা-মায়ের জন্য এটি পড়ছেন কিনা আমরা জানি না, তবে ব্যায়াম খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অন্ততপক্ষে, হাঁটুন বা যোগব্যায়াম করুন। প্রতিদিন কমপক্ষে 15-20 মিনিট ব্যায়াম করা একজনের শারীরিক ও মানসিক সুস্থতার জন্য খুবই জরুরি।
2. স্বাস্থ্যকর খাবার খান - আমাদের ডায়েট আমাদের স্বাস্থ্যের 70% চাহিদা মেটায়। নিশ্চিত করুন যে আপনি এবং আপনার বাবা-মা সুষম খাদ্য খাচ্ছেন। বিশেষ করে প্রচুর ক্যালসিয়াম এবং ফাইবার-সহ খাবার। যে-কোনও তৈলাক্ত খাবার, তেলেভাজা এবং অতিরিক্ত দুগ্ধজাত পণ্যগুলি এড়িয়ে চলুন।
3. প্রতিরোধের উপর মনোনিবেশ করুন - আমরা সবাই জানি, প্রতিরোধ সবসময় নিরাময়ের চেয়ে ভাল 😊 তাই, নিয়মিত বার্ষিক স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য যান এবং সর্বদা আপনার স্বাস্থ্য সম্পর্কে সচেতন থাকুন। কেবল সচেতন হওয়া আপনাকে অনেক স্বাস্থ্য ঝুঁকি এবং জটিলতা প্রতিরোধ করতে সহায়তা করতে পারে।
4. আপনার মানসিক স্বাস্থ্যের যত্ন নিন - 65 বছরের অধিক বয়সী 50% এরও বেশি মানুষ কোনও না কোনও মানসিক অসুস্থতায় ভোগেন। ইতিবাচক মানসিকতা বজায় রাখুন। এটি সম্ভব নিয়মিত ব্যায়াম, ধ্যান, বাগান পরিচর্যা কিংবা অন্য কোনও শখের কাজ করার মাধ্যমে। উপরন্তু, যদি আপনার বৃদ্ধ বাবা-মায়ের মধ্যে হতাশা, উদ্বেগ বা অন্য কোনও মানসিক অসুস্থতার লক্ষণ দেখতে পান, তবে সঠিক চিকিৎসা বা কাউন্সেলিংয়ের জন্য কোনও মনোবিদের সাথে দেখা করুন।
5. দাঁতের চিকিৎসার জন্য ডাক্তার দেখান - প্রবীণ নাগরিকদের মুখের ভিতরের স্বাস্থ্য নিয়ে ঘন-ঘন সমস্যা হওয়া সাধারণ ব্যাপার। দাঁতের ডাক্তারের অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিন এবং নিয়মিত দাঁতের চেকআপ করান।
6. সমাজের সাথে সংযুক্ত থাকুন - এতে অবাক হওয়ার কিছু নেই যে অনেক প্রবীণ নাগরিক একাকীত্বের মধ্য দিয়ে যান। আসলে, মানুষ তো একটি সামাজিক প্রাণী। অন্য যে-কোনও কিছুর চেয়ে এটি বেশি গুরুত্বপূর্ণ যে তাঁরা মানুষের সাথে সংযুক্ত এবং তাঁদের পরিবারের সদস্য এবং বন্ধুদের সাথে রয়েছেন। কিছু একজনের সামগ্রিক স্বাস্থ্য এবং সুস্থতার জন্য এই ধরনের সুসম্পর্কগুলি খুবই উপকারী।
7. পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিন - পর্যাপ্ত ঘুম তাৎণিকভাবে একজনের মন ভাল করে দেয়। এটা নিশ্চিত করুন যে আপনি বা আপনার বাবা-মা প্রতিদিন কমপক্ষে আট ঘণ্টা ভালমতো ঘুমোচ্ছেন।
8. ধূমপান ত্যাগ করুন - আপনি বা আপনার বাবা-মা ধূমপান করলে, এখনই তা ছেড়ে দিন। ধূমপান কখনওই কারোর জীবনে কোনও সময় উপকারী প্রমাণিত হয়নি। বয়স বাড়ার সাথে সাথে, এর প্রভাবগুলি আমাদের শরীরের জন্য আরও ক্ষতিকারক হয়ে ওঠে।
9. বইপত্র পড়ুন - কথায় বলে, আমাদের বড় হওয়ার সাথে সাথে, আমাদের স্মৃতি নাকি দুর্বল হয়ে পড়ে। তবে, এটি ভ্রান্ত ধারণা এবং সমস্তটাই নির্ভর করে আপনি নিজের মস্তিষ্ককে কতটা ব্যবহার করেন তার উপর। স্মৃতিভ্রংশ এবং অ্যালজাইমারের মতো অসুস্থতা এড়ানোর একটি প্রমাণিত উপায় হল বইপত্র পড়ার অভ্যেস রাখা, কারণ এটি কেবল স্মৃতিশক্তি উন্নত করতে সহায়তা করে না, তার পাশাপাশি জ্ঞান বাড়ায়, চাপ কমায়, একাগ্রতা বৃদ্ধি করে এবং ইতিবাচক মানসিক স্বাস্থ্য এবং সুস্থতা বাড়াতেও সহায়তা করে।
10. জলপান করুন - জল - আমাদের জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পানীয়! পর্যাপ্ত পরিমাণে জল পান করা শরীরের যাবতীয় বিষাক্ত পদার্থ বের করতে সাহায্য করে, সুস্বাস্থ্য বজায় রাখে এবং আপনাকে আরও সুখী রাখে (আমরা মোটেই মজা করছি না)! নিশ্চিত করুন যে আপনি এবং আপনার বাবা-মা প্রতিদিন কমপক্ষে আট গ্লাস জল খাচ্ছেন। যত বেশি, ততই ভাল!